ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় ৬ জন গ্রেফতার

0

মুক্ত অনলাইন ডেস্ক

সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয়ের ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় ছয় জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই ছয়জনসহ ডিজিটাল যন্ত্রের মাধ্যমে অজ্ঞাতনামা প্রশ্নফাঁসকারীদের বিরুদ্ধে তথ্য প্রযুক্তি আইনে একটি মামলাও করা হয়েছে।

শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা এসএম কামরুল আহসান বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ও পাবলিক পরীক্ষা আইনে এই মামলা (নম্বর ২৯) করেন।

প্রশ্নফাঁসের ঘটনা গ্রেফতারকৃতরা হলো- মো. জাহিদুল ইসলাম, ইনসান আলী রকি, মোস্তকিম হোসেন, সাদমান সালিদ, তানভীর আহমেদ ও মো. আবু তালেব। এর মধ্যে ইনসান আলী রকি ভতিচ্ছু পরীক্ষার্থী ছিল। আর জাহিদুল ইসলাম তার বাবা। বাকি চারজন রকিকে প্রশ্নদাতা সাব্বির হোসাইন রানার সহযোগী বলে জানা গেছে। শুক্রবার দিবাগত রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে রকি ও তার বাবা জাহিদুল ইসলাম জিজ্ঞাসাবাদে জানান, বগুড়ার রাহেমা অ্যাডমিশন ইনফরমেশন সেন্টারের সাব্বির হোসেন রানা এবং গুগল অ্যাডমিশন ইনফরমেশন সেন্টারের লাহাদুজ্জামান লিমনের মাধ্যমে তারা পরীক্ষার পূর্বেই হাতে লেখা ঢাবি ঘ ইউনিটের প্রশ্ন পান।

শুক্রবার সকাল ৯টা ১৭ মিনিটে রকির বাবা জাহিদুল ইসলাম হাতে লেখা ৭২টি প্রশ্ন ও উত্তর পাঠায় রকির ফোনে, যা ‘ঘ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার সঙ্গে হুবহু মিলে যায়।

এদিকে, শাহবাগে মামলার এজাহারে বলা হয় শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে বারোটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বর থেকে ওই আসািমদের গ্রেফতার করা হয়। তারা প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত এই স্বীকারোক্তি দিয়েছে বলেও বলা হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. গোলাম রব্বানী বলেন, মামলা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও একটি তদন্ত কমিটির মাধ্যমে প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি তদন্ত করছে। আমরা দুই দিকেই এগিয়েছি।

মামলার বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল হাসান বলেন, মামলা হয়েছে। আমরা ওই ছয়জনকে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে কোর্টে প্রেরণ করেছি। রিমান্ড হয়েছে কি না এখনও খোঁজ নিতে পারিনি।

শাহবাগে মামলার এজাহারে বলা হয় শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে বারোটার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের দোয়েল চত্বর থেকে ওই আসািমদের গ্রেফতার করা হয়। তারা প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত এই স্বীকারোক্তি দিয়েছে বলেও বলা হয়।

এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. গোলাম রব্বানী বলেন, মামলা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও একটি তদন্ত কমিটির মাধ্যমে প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি তদন্ত করছে। আমরা দুই দিকেই এগিয়েছি।

মামলার বিষয়ে শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবুল হাসান বলেন, মামলা হয়েছে। আমরা ওই ছয়জনকে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে কোর্টে প্রেরণ করেছি। রিমান্ড হয়েছে কি না এখনও খোঁজ নিতে পারিনি।-সূত্র ইত্তেফাক

মুক্ত প্রভাত/রাশিদুল

উত্তর দিন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রচার করা হবে না.